ইলন মাস্কের নতুন উদ্ভাবনী ভাবনা পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে মাত্র ৩০ মিনিটে পৌঁছানোর প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। স্টারশিপ প্রযুক্তির মাধ্যমে ভ্রমণ হতে পারে দ্রুততর ও কার্যকর। স্পেসএক্স-এর স্টারশিপ ব্যবহার করে সাবঅরবিটাল ভ্রমণের মাধ্যমে সময় কমিয়ে আনতে চান ইলন মাস্ক। তবে এটি এখনো পরিকল্পনার প্রাথমিক স্তরে রয়েছে।
ইলন মাস্কের প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে নতুন ভাবনা আবারও বিশ্বব্যাপী আলোচনায়। সম্প্রতি তিনি এমন একটি ধারণা প্রকাশ করেছেন, যা সফল হলে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে মাত্র ৩০ মিনিটে পৌঁছানো সম্ভব হবে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য স্পেসএক্স-এর স্টারশিপ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে, যা সাবঅরবিটাল মহাকাশযানের মাধ্যমে অভাবনীয় গতিতে ভ্রমণ করতে সক্ষম। স্টারশিপকে এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যা দূরবর্তী অঞ্চলগুলোকে দ্রুত সংযুক্ত করতে সাহায্য করবে। ইলন মাস্ক বলেন, “গোটা বিশ্বকে একসঙ্গে জুড়ে দেওয়া এখন আমার প্রধান কাজ।”
স্টারশিপ প্রযুক্তি দীর্ঘ ভ্রমণের সময়কে ন্যূনতম পর্যায়ে নামিয়ে আনবে। ভ্রমণব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটাতে পারে এই নতুন ধারণা। নিরাপত্তা, খরচ এবং পরিকাঠামো নিয়ে অনেক প্রশ্ন এখনো রয়েছে। এই প্রযুক্তি সফল হলে মহাদেশীয় ভ্রমণ হবে ঘরোয়া ফ্লাইটের মতো সহজ।
ইলন মাস্কের নতুন উদ্ভাবন বিশ্ব ভ্রমণব্যবস্থায় বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা তৈরি করেছে। যদিও এটি এখনো পরিকল্পনার প্রাথমিক স্তরে রয়েছে, তবে সফল হলে পৃথিবীর দূরবর্তী অঞ্চলগুলো আগের চেয়ে অনেক বেশি সংযুক্ত হবে। ভ্রমণের ক্ষেত্রে নতুন যুগের সূচনা করতে এই প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।