বিএনপি
বিএনপি | বিএনপি
বিস্ফোরক মামলায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কারাবন্দি ইদ্রিস আলী (৬০) নামের এক বিএনপি নেতা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। ১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটায় ঢামেকের নতুন ভবনের ষষ্ঠ তলার ৬০২ নম্বর রুমে তার মৃত্যু হয়।
মৃত ইদ্রিস আলী রাজধানীর ৫৩৯নং পূর্ব জুরাইন এলাকার কামিজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫৩নং ওয়ার্ড বিএনপির মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় কারা অভ্যন্তরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নেয়া হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া চিকিৎসকের বরাত দিয়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ মৃত্যুর প্রমাণপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানান, ব্রেন স্ট্রোকের পর মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ জনিত কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। সে রাজধানীর কদমতলী থানায় বিস্ফোরকসহ আরও বেশ কয়েকটি মামলায় গত ৩১ জুলাই থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিল। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে। ময়নাতদন্তের পর কারা আনুষ্ঠানিকতা শেষে মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তার হাজতি নং৩৫৩৬৫/২৩।
সরকার বিরোধী চলমান আন্দোলনের সময় তাকে গ্রেফতার হয়েছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কদমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রলয় কুমার সাহা জানান, তিনি নিয়মিত মামলায় আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে বন্দি হয়েছিল।
বিস্ফোরক মামলায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কারাবন্দি ইদ্রিস আলী (৬০) নামের এক বিএনপি নেতা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। ১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটায় ঢামেকের নতুন ভবনের ষষ্ঠ তলার ৬০২ নম্বর রুমে তার মৃত্যু হয়।
মৃত ইদ্রিস আলী রাজধানীর ৫৩৯নং পূর্ব জুরাইন এলাকার কামিজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫৩নং ওয়ার্ড বিএনপির মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় কারা অভ্যন্তরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নেয়া হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া চিকিৎসকের বরাত দিয়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ মৃত্যুর প্রমাণপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানান, ব্রেন স্ট্রোকের পর মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ জনিত কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। সে রাজধানীর কদমতলী থানায় বিস্ফোরকসহ আরও বেশ কয়েকটি মামলায় গত ৩১ জুলাই থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিল। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে। ময়নাতদন্তের পর কারা আনুষ্ঠানিকতা শেষে মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তার হাজতি নং৩৫৩৬৫/২৩।
সরকার বিরোধী চলমান আন্দোলনের সময় তাকে গ্রেফতার হয়েছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কদমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রলয় কুমার সাহা জানান, তিনি নিয়মিত মামলায় আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে বন্দি হয়েছিল।
বিস্ফোরক মামলায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কারাবন্দি ইদ্রিস আলী (৬০) নামের এক বিএনপি নেতা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। ১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটায় ঢামেকের নতুন ভবনের ষষ্ঠ তলার ৬০২ নম্বর রুমে তার মৃত্যু হয়।
মৃত ইদ্রিস আলী রাজধানীর ৫৩৯নং পূর্ব জুরাইন এলাকার কামিজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫৩নং ওয়ার্ড বিএনপির মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় কারা অভ্যন্তরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে নেয়া হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া চিকিৎসকের বরাত দিয়ে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ মৃত্যুর প্রমাণপত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে জানান, ব্রেন স্ট্রোকের পর মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ জনিত কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। সে রাজধানীর কদমতলী থানায় বিস্ফোরকসহ আরও বেশ কয়েকটি মামলায় গত ৩১ জুলাই থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিল। একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তার সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হবে। ময়নাতদন্তের পর কারা আনুষ্ঠানিকতা শেষে মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তার হাজতি নং৩৫৩৬৫/২৩।
সরকার বিরোধী চলমান আন্দোলনের সময় তাকে গ্রেফতার হয়েছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কদমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রলয় কুমার সাহা জানান, তিনি নিয়মিত মামলায় আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে বন্দি হয়েছিল।
সরকার বিরোধী চলমান আন্দোলনের সময় তাকে গ্রেফতার হয়েছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কদমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রলয় কুমার সাহা জানান, তিনি নিয়মিত মামলায় আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে বন্দি হয়েছিল।
সরকার বিরোধী চলমান আন্দোলনের সময় তাকে গ্রেফতার হয়েছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কদমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রলয় কুমার সাহা জানান, তিনি নিয়মিত মামলায় আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে বন্দি হয়েছিল।
সরকার বিরোধী চলমান আন্দোলনের সময় তাকে গ্রেফতার হয়েছিল কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে কদমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রলয় কুমার সাহা জানান, তিনি নিয়মিত মামলায় আটক হয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে বন্দি হয়েছিল।