বলিউড তারকা সাইফ আলি খান নিজ বাড়িতেই আততায়ীর হামলায় গুরুতর আহত হন। সম্প্রতি, এই ভয়াবহ ঘটনার বিস্তারিত জানিয়ে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সাইফ, যেখানে উঠে এসেছে কারিনা কাপুরের উপস্থিতি ও তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া।
হামলার দিন: ১৫ জানুয়ারি, আততায়ীর ছুরিকাঘাতে রক্তাক্ত হন সাইফ। হাসপাতালে ভর্তি: আড়াই ঘণ্টার অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শরীর থেকে ছুরির অংশ বের করা হয়। কারিনার ভূমিকা: ঘটনার সময় কারিনা কাপুর তাৎক্ষণিকভাবে সন্তানদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেন। হাসপাতালে নেওয়ার লড়াই: বাড়িতে ড্রাইভার না থাকায় কারিনা নিজেই রাস্তায় নেমে সাহায্য চান। তৈমুরের প্রতিক্রিয়া: ৮ বছরের তৈমুর বাবার রক্তাক্ত অবস্থা দেখে উদ্বিগ্ন হয়ে প্রশ্ন করে, "বাবা তুমি কি মারা যাবে?"
ফের হাসপাতালে সাইফ: ১৮ দিন পর নিয়মিত চেকআপের জন্য হাসপাতালে যান তিনি। আহতের শারীরিক অবস্থা: শরীরের ছয়টির বেশি ক্ষত চিহ্ন, কসমেটিক সার্জারি করা হয়। সাইফের অনুভূতি: হামলার পরপরই তিনি বুঝতে পারেননি যে পায়ে নয়, বরং শিরদাঁড়ায় আঘাত পেয়েছেন।
এই ঘটনায় শুধু সাইফ নয়, তাঁর পরিবারও চরম আতঙ্কের মধ্যে পড়ে। কারিনা কাপুরের তাৎক্ষণিক উপস্থিত বুদ্ধি ও তৎপরতার ফলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠেনি। তৈমুরের মতো ছোট শিশুর প্রতিক্রিয়াও মন ছুঁয়ে যায়। বলিউড তারকাদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে ভাবনার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক
Comments: